গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ের ৩ ঘরোয়া

গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ের ৩ ঘরোয়া








মানুষ যে কর্মই করুক না কেন তার প্রধান উদ্দেশ্য কিন্তু খাওয়া। কিন্তু অনেকেই আছেন এই কাজের ব্যস্ততায় খাওয়ার কথা ভুলে বসে থাকেন। সকালে তাড়াহুড়ো করে বের হতে গিয়ে সকালের নাস্তা না করা বা দুপুরে কাজের ব্যস্ততায় বিকেল গড়িয়ে খাবার খাওয়ার মতো কাজ অনেকেই অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন। এই অভ্যাসের পরিণতি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। খাওয়ার সময় এবং খাবার একটু এদিক সেদিক হলেই প্রচণ্ড ব্যথা হতে থাকে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে।

এই বিষয়টি মোটেও অবহেলা করার মতো নয়। কারণ অবহেলার কারণেই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা মারাত্মক আলসারের আকার ধারণ করে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে অবহেলা নয়। নিয়ম মেনে চলে এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সমস্যার সমাধান করা উচিত। তবে গ্যাস্ট্রিকের সাধারণ ব্যথা সমস্যার সমাধান কিন্তু আপনি ঘরেই করে নিতে পারেন। আজকে শিখে নিন এমনই কার্যকরী খুবই সহজ কিছু ঘরোয়া সমাধান।
১) দারুচিনির ব্যবহার :দারুচিনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি, পেটে ব্যথা এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে তাৎক্ষণিক ভাবেই।
*কফি, ওটমিল কিংবা গরম দুধে দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন, খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন। তবে যদি দুধে সমস্যা থাকে তাহলে দুধ খাবেন না।
*চাইলে পানিতে দারুচিনি গুঁড়ো ফুটিয়ে ছেঁকে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করতে পারেন। এতেও সমস্যার উপশম হবে।
২) বেকিং সোডার ব্যবহার : বেকিং সোডার অ্যাসিডিক উপাদান পাকস্থলীর অতিরিক্তি অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, গ্যাস দূর করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধানে কাজ করে।
*১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা ১ গ্লাস পানিতে ভালো করে গুলে নিন।
*এই মিশ্রণটি পেটে সমস্যা অনুভূত হওয়ার সময়ে পান করে নিন। এতে দ্রুত ভালো ফলাফল পাবেন।
৩) আদার ব্যবহার
আদা গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। আদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা উপশমে কাজ করে।
*২ কাপ পানিতে ১ টেবিল চামচ আদা কুচি একটু ছেঁচে দিয়ে ফুটাতে থাকুন।
*পানি শুকিয়ে ১ কাপ হয়ে এলে এতে ১-২ চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন, বেশ ভালো ও দ্রুত ফল পাবেন।
*চাইলে শুধু আদা লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। এতেও অনেক উপকার হবে।


মানুষ যে কর্মই করুক না কেন তার প্রধান উদ্দেশ্য কিন্তু খাওয়া। কিন্তু অনেকেই আছেন এই কাজের ব্যস্ততায় খাওয়ার কথা ভুলে বসে থাকেন। সকালে তাড়াহুড়ো করে বের হতে গিয়ে সকালের নাস্তা না করা বা দুপুরে কাজের ব্যস্ততায় বিকেল গড়িয়ে খাবার খাওয়ার মতো কাজ অনেকেই অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন। এই অভ্যাসের পরিণতি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। খাওয়ার সময় এবং খাবার একটু এদিক সেদিক হলেই প্রচণ্ড ব্যথা হতে থাকে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে।

এই বিষয়টি মোটেও অবহেলা করার মতো নয়। কারণ অবহেলার কারণেই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা মারাত্মক আলসারের আকার ধারণ করে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে অবহেলা নয়। নিয়ম মেনে চলে এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সমস্যার সমাধান করা উচিত। তবে গ্যাস্ট্রিকের সাধারণ ব্যথা সমস্যার সমাধান কিন্তু আপনি ঘরেই করে নিতে পারেন। আজকে শিখে নিন এমনই কার্যকরী খুবই সহজ কিছু ঘরোয়া সমাধান।
১) দারুচিনির ব্যবহার :দারুচিনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি, পেটে ব্যথা এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে তাৎক্ষণিক ভাবেই।
*কফি, ওটমিল কিংবা গরম দুধে দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন, খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন। তবে যদি দুধে সমস্যা থাকে তাহলে দুধ খাবেন না।
*চাইলে পানিতে দারুচিনি গুঁড়ো ফুটিয়ে ছেঁকে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করতে পারেন। এতেও সমস্যার উপশম হবে।
২) বেকিং সোডার ব্যবহার : বেকিং সোডার অ্যাসিডিক উপাদান পাকস্থলীর অতিরিক্তি অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, গ্যাস দূর করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধানে কাজ করে।
*১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা ১ গ্লাস পানিতে ভালো করে গুলে নিন।
*এই মিশ্রণটি পেটে সমস্যা অনুভূত হওয়ার সময়ে পান করে নিন। এতে দ্রুত ভালো ফলাফল পাবেন।
৩) আদার ব্যবহার
আদা গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। আদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা উপশমে কাজ করে।
*২ কাপ পানিতে ১ টেবিল চামচ আদা কুচি একটু ছেঁচে দিয়ে ফুটাতে থাকুন।
*পানি শুকিয়ে ১ কাপ হয়ে এলে এতে ১-২ চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন, বেশ ভালো ও দ্রুত ফল পাবেন।
*চাইলে শুধু আদা লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। এতেও অনেক উপকার হবে।

Comments

Popular posts from this blog

Benefits of eating kakrol

Some Habits can be changed in morning to help weight loss

Benefits of Rain water for your hair and skin